আপনি জানেন কি, আমেরিকান মনোবিজ্ঞানী হাওয়ার্ড গার্ডেনারের মতে, একজন শিশু তার শৈশবের প্রাথমিক বিকাশ কালে সর্বোমোট ১২ টি পদ্ধতিতে তার মানুষিক বিকাশ ঘটিয়ে থাকে যার ভিতরে উল্লেখযোগ্য একটি হচ্ছে “ভিজুয়াল লার্নিং মেঠড” এই পদ্ধতিতে, শিশুরা তার আশে পাশের পরিবেশ থেকে বিভিন্ন শব্দ ও ছবি শোনা এবং দেখার মাদ্ধ্যমে সেই বস্তুটা সম্পর্কে তার মনোজগতে একটি চিত্র তৈরী করে নেয় এবং সেটা সম্পর্কে সে তার নিজস্ব একটি ধারনা তৈরী করে। যেহেতু শিশুরা বলতে বা লিখতে পারে না, সেহেতু সে তার ধারনাকে প্রকাশ করার একমাত্র মাধ্যম হিসেবে সে ছবি আঁকা কে বেছে নেয়, আর এভাবেই ছবি আঁকার মাধ্যমে শৈশবের প্রাথমিক বিকাশ কালীন সময়ে একজন শিশু তার ভিজুয়াল লার্নিং দক্ষতাকে তরান্বিত করে।
এবারে আসুন আরো কিছু উপায় সম্পর্কে যেনে নেই যেখানে একজন অভিভাবক হিসেবে ছবি আঁকানোর মাধ্যমে আপনি আপনার শিশুকে একজন ভিজুয়াল লার্নার হিসেবে আরো দক্ষকরে গড়ে তুলতে পারেন।
ছবি আঁকার মাদ্ধ্যমে বিজ্ঞান শেখাঃ
শিশুরা তাদের বিজ্ঞান ক্লাসে যে সকল কন্সেপ্ট/এক্সপিরিমেন্ট শেখে সেই কন্সেপ্ট বা এক্সপেরিমেন্টেকে ছবি একে প্রকাশ করতে উদ্ভুদ্য করুন। যেমনঃ গাছ বা পাতার ছবি আঁকানোর মাধ্যমে আপনি তাকে উদ্ভিদ সম্পর্কে ধারনা দিতে পারেন। এর মাধ্যমে, সে খেলার মাধ্যমে শিখতে পারবে এবং একই সাথে সে তার ভিজুয়াল লার্নিং কে তরান্বিত করতে পারবে।